Home Remedies For Psoriasis
১. অ্যাপেল সিডার ভিনেগারঃ
সোরিয়াসিস থেকে ক্রান পেতে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার উপর অ্যাপেল সিডার ভািনেগার প্রয়োগ করুন।
স্ক্যাল্প সোরিয়াসিসের জন্য, আপনি হালকা উষ্ণ গরম পানির মধ্যে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার দিয়ে পাতলা প্রলেপটি মাথায় ঢালুন। কয়েক মিনিটের জন্য এটি হালকা ভাবে ঘষুন এবং কিছু সময় পর এটি বন্ধ করে দিন। পরে ধুয়ে ফেলুন।
অ্যাপেল সিডার ভিনেগার ত্বকে অ্যাসিডিতা পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করে এবং ত্বকে সোরিয়াসিসের লক্ষন হ্রাস করে।
নোটঃ
★ যদি আপনার স্ক্যাল্পের ত্বকে রক্তপাত বা ফাটল হয় তাহলে এই প্রতিকারটি ব্যবহার করবেন না।
★ আপনার ত্বকে যদি জ্বালা-পোড়া ভাব অনুভব করেন তাহলে এর সরাসরি প্রয়োগ বন্ধ করুন এবং বেশি করে পানি দিয়ে তারপর ব্যবহার করুন।
২. ইম্পসাম লবণঃ
এটি আপনার গোসলের পানির মধ্যে দিন, পানিটি যেন উষ্ণ গরম হয়।
সোরিয়াসিসের জন্য এটি কার্যকর প্রতিকার।
এছাড়া ইম্পসাম লবণের খনিজ গুলি শুস্ক রুক্ষ ত্বকে নরম ও মসৃণ করে তোলে।
নোটঃ
★ইম্পসাম লবণ দিয়ে গোসল করার পর আপনার ত্বকে মস্সারাইজার ব্যবহার করুন।
৩. বাদাম তেলঃ
সোরিয়াসিসের উপসর্গ গুলির জন্য ত্বকে কাঁচা বাদাম তেল প্রয়োগ করুন।এটি আপনার মৃত চামড়ার কোষ অপসারণ এবং গভীর ত্বকের Moisturizes করে।
৪. কলার খোঁসাঃ
কলা গোড়ার দিক দিয়ে ছুলুন এবং আপনার ত্বকে ঘষুন। এটি আপনার ত্বকের জ্বালা পোড়া ভাব কমাবে এবং ত্বকের দাগ কমাতে সাহায্য করবে।
৫. ক্যাস্টর অয়েলঃ
ক্যাস্টর অয়েল বা বেন্নার তেল আপনার ত্বকে প্রয়োগ করুন। সর্বোত্তম ফলাফলের জন্য কিছু বেকিং সোডা ও সরিষার তেলের মিশ্রণ নিন।
নোটঃ
★ফাটল ত্বকে এটা ব্যবহার করবেন না।
৬. রসুনের তেলঃ
এটি প্লেক সোরিয়াসিসের জন্য সবচেয়ে ভাল প্রাকৃতিক চিকিৎসা। ভ্যাসলিনের সাথে কিছু রসুনের তেল নিয়ে ত্বকে ব্যবহার করুন।
রসুনের তেলটি শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিকের বৈশিষ্ট। সংক্রামণের জন্য এটি নিখুঁত ভাবে কাজ করে।
৭. কালো মরিচঃ
কালো মরিচে ক্যাপাসিটিন নামক যৌগ থাকে যার ফলে সোরিয়াসিস এর কারণে ব্যাথা এবং চুলকানি হ্রাস করতে সাহায্য করে।
৮. অলিভ অয়েলঃ
এটি স্ক্যাল্পা সোরিয়াসিসের জন্য সর্বোত্তম চিকিৎসা। ভঙ্গুর ফোসকা স্ক্যাল্পে কিছু পরিমাণ উষ্ণ গরম অলিভ অয়েল ম্যাসাজ করুন। কিছুক্ষণ পরে, নিয়ম মেনে Coal Tar গ্রুপের শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। অথবা, রাতে মাথায় ভেজা ভেজা তেল দিয়ে ম্যাসাজ করুন এবং সকালে তা চিরুনি দিয়ে হালকা ভাবে স্ক্যাল গুলো ফেলে দিন পরে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
যদি শরীরের অংশে আক্রান্ত হয় তাহলে এক গ্লাস দুধের সাথে দুই টেবিল চামচ অলিভ অয়েল যুক্ত করুন এবং ভালভাবে মিশিয়ে নিন। এখন আপনার গোসলের পানিতে মিশ্রণটি ঢালুন এবং গোসল শেষ করুন। শরীরের সোরিয়াসিস হ্রাস করার জন্য এটি উপকারী।
৯. করলার জুসঃ
করলা শরীরের সোরিয়াসিসের জন্য সব থেকে ভাল এবং সর্বোত্তম প্রাকৃতিক চিকিৎসা।
প্রতিদিন সকালে খালিপেটে এক কাপ করলার জুস পান করুন। স্বাদ বাড়াতে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস যোগ করতে পারেন। অন্তত 3 মাস ধরে এই প্রতিকারটি চালিয়ে যান।
১০. চা গাছের তেলঃ
চা গাছের তেল সোরিয়াসিস গঠিত লাল বর্ণের গুটির উপর প্রয়োগ করুন। এটি ভাল ফলাফল দিতে পারে।
নোটঃ
★আপনার শরীরে যদি এ্যালার্জি থাকে তাহলে ব্যবহার করবেন না।
ধন্যবাদন্তে,
লেখকঃ আঃ ওহাব বিশ্বাস (শাওন)
মাগুরা, বাংলাদেশ।
মোবাইলঃ ০১৭৩৮-২২৬০১৫
![]() |
Home Remedies For Psoriasis |
সোরিয়াসিস থেকে ক্রান পেতে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার উপর অ্যাপেল সিডার ভািনেগার প্রয়োগ করুন।
স্ক্যাল্প সোরিয়াসিসের জন্য, আপনি হালকা উষ্ণ গরম পানির মধ্যে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার দিয়ে পাতলা প্রলেপটি মাথায় ঢালুন। কয়েক মিনিটের জন্য এটি হালকা ভাবে ঘষুন এবং কিছু সময় পর এটি বন্ধ করে দিন। পরে ধুয়ে ফেলুন।
অ্যাপেল সিডার ভিনেগার ত্বকে অ্যাসিডিতা পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করে এবং ত্বকে সোরিয়াসিসের লক্ষন হ্রাস করে।
নোটঃ
★ যদি আপনার স্ক্যাল্পের ত্বকে রক্তপাত বা ফাটল হয় তাহলে এই প্রতিকারটি ব্যবহার করবেন না।
★ আপনার ত্বকে যদি জ্বালা-পোড়া ভাব অনুভব করেন তাহলে এর সরাসরি প্রয়োগ বন্ধ করুন এবং বেশি করে পানি দিয়ে তারপর ব্যবহার করুন।
২. ইম্পসাম লবণঃ
এটি আপনার গোসলের পানির মধ্যে দিন, পানিটি যেন উষ্ণ গরম হয়।
সোরিয়াসিসের জন্য এটি কার্যকর প্রতিকার।
এছাড়া ইম্পসাম লবণের খনিজ গুলি শুস্ক রুক্ষ ত্বকে নরম ও মসৃণ করে তোলে।
নোটঃ
★ইম্পসাম লবণ দিয়ে গোসল করার পর আপনার ত্বকে মস্সারাইজার ব্যবহার করুন।
৩. বাদাম তেলঃ
সোরিয়াসিসের উপসর্গ গুলির জন্য ত্বকে কাঁচা বাদাম তেল প্রয়োগ করুন।এটি আপনার মৃত চামড়ার কোষ অপসারণ এবং গভীর ত্বকের Moisturizes করে।
৪. কলার খোঁসাঃ
কলা গোড়ার দিক দিয়ে ছুলুন এবং আপনার ত্বকে ঘষুন। এটি আপনার ত্বকের জ্বালা পোড়া ভাব কমাবে এবং ত্বকের দাগ কমাতে সাহায্য করবে।
৫. ক্যাস্টর অয়েলঃ
ক্যাস্টর অয়েল বা বেন্নার তেল আপনার ত্বকে প্রয়োগ করুন। সর্বোত্তম ফলাফলের জন্য কিছু বেকিং সোডা ও সরিষার তেলের মিশ্রণ নিন।
নোটঃ
★ফাটল ত্বকে এটা ব্যবহার করবেন না।
৬. রসুনের তেলঃ
এটি প্লেক সোরিয়াসিসের জন্য সবচেয়ে ভাল প্রাকৃতিক চিকিৎসা। ভ্যাসলিনের সাথে কিছু রসুনের তেল নিয়ে ত্বকে ব্যবহার করুন।
রসুনের তেলটি শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিকের বৈশিষ্ট। সংক্রামণের জন্য এটি নিখুঁত ভাবে কাজ করে।
৭. কালো মরিচঃ
কালো মরিচে ক্যাপাসিটিন নামক যৌগ থাকে যার ফলে সোরিয়াসিস এর কারণে ব্যাথা এবং চুলকানি হ্রাস করতে সাহায্য করে।
৮. অলিভ অয়েলঃ
এটি স্ক্যাল্পা সোরিয়াসিসের জন্য সর্বোত্তম চিকিৎসা। ভঙ্গুর ফোসকা স্ক্যাল্পে কিছু পরিমাণ উষ্ণ গরম অলিভ অয়েল ম্যাসাজ করুন। কিছুক্ষণ পরে, নিয়ম মেনে Coal Tar গ্রুপের শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। অথবা, রাতে মাথায় ভেজা ভেজা তেল দিয়ে ম্যাসাজ করুন এবং সকালে তা চিরুনি দিয়ে হালকা ভাবে স্ক্যাল গুলো ফেলে দিন পরে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
যদি শরীরের অংশে আক্রান্ত হয় তাহলে এক গ্লাস দুধের সাথে দুই টেবিল চামচ অলিভ অয়েল যুক্ত করুন এবং ভালভাবে মিশিয়ে নিন। এখন আপনার গোসলের পানিতে মিশ্রণটি ঢালুন এবং গোসল শেষ করুন। শরীরের সোরিয়াসিস হ্রাস করার জন্য এটি উপকারী।
৯. করলার জুসঃ
করলা শরীরের সোরিয়াসিসের জন্য সব থেকে ভাল এবং সর্বোত্তম প্রাকৃতিক চিকিৎসা।
প্রতিদিন সকালে খালিপেটে এক কাপ করলার জুস পান করুন। স্বাদ বাড়াতে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস যোগ করতে পারেন। অন্তত 3 মাস ধরে এই প্রতিকারটি চালিয়ে যান।
১০. চা গাছের তেলঃ
চা গাছের তেল সোরিয়াসিস গঠিত লাল বর্ণের গুটির উপর প্রয়োগ করুন। এটি ভাল ফলাফল দিতে পারে।
নোটঃ
★আপনার শরীরে যদি এ্যালার্জি থাকে তাহলে ব্যবহার করবেন না।
ধন্যবাদন্তে,
লেখকঃ আঃ ওহাব বিশ্বাস (শাওন)
মাগুরা, বাংলাদেশ।
মোবাইলঃ ০১৭৩৮-২২৬০১৫
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন