শনিবার, ১৫ জুলাই, ২০১৭

ঘরে বসেই সেরিয়াসিসকে বিদায় জানান

Home Remedies For Psoriasis


১১. বেকিং সোডা বা খাওয়ার সোডা।

১০ লিটার পানির মধ্যে এক চা চামচ বেকিং সোডা মিশ্রিত করুণ। পানি অনুপাতে বেকিং সোডার পরিমাণ বাড়ান। সোরিয়াসিসের কারণে চুলকানি কমানোর জন্য ত্বকের লাল গুটিতে তুলা দিয়েও এটি প্রয়োগ করতে পারেন।
কয়েক দিন ধরে এই প্রকৃয়াটি চালিয়ে যান।

১২. নারিকেল তেল।

চামড়ার ক্ষতিগ্রস্ত অংশে উষ্ণ নারকেল তেল প্রয়োগ করুন। অন্তত গোসল করার ৩০ মিনিট আগে প্রয়োগ করুন।
নারকেল তেল ত্বকের শুষ্কতা হ্রাস করতে সাহায্য করবে।

১৩. সূর্যমুখী তেল।

ক্যাস্টর অয়েল এবং সূর্যমুখী তেল মিশ্রণ করে সোরিয়াসিস প্রভাবিত ত্বকের উপর প্রয়োগ করতে পারেন।

১৪. হলুদ।

ঘরেয়াভাবে হলুদ সোরিয়াসিসের জন্য কার্যকর ভেষস। এটিতে এন্টিসেপটিক এবং প্রদাহ বিরধী বৈশিষ্ট্য আছে। আপনার খাবারে হলুদ অন্তরভূক্ত করতে পারেন।  এটা অভ্যন্তরীণ ভাবে সংক্রমণ নিরাময় করবে।

১৫. সবজী তেল।

এক লিটার পানিতে এক কাপ সবজী তেল জ্বাল করে ব্যবহার করতে পারেন।
আপনি সোরিয়াসিস থেকে দ্রুত ক্রাণ পেতে খনিজ তেল ব্যবহার করতে পারেন।

১৬. আভাকাডো তেল।

আভাকাডো তেল আপনার প্রভাবিত চামড়ার উপর আস্তে আস্তে ম্যাসেজ করুন। ত্বকে জ্বালা ভাব এবং চুলকানি দূর করবে।
এই প্রতিকার আপনার ত্বক কে সূর্যের আলোকরশ্মি থেকে রক্ষা করবে।

১৭. মাছের তেল।

মাছের তেলে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে যা পঙ্গু ও ভঙ্গুর চামড়ার জন্য একটি কার্যকর প্রতিকার। আপনি মাছের তেলের সাথে সোরিয়াসিসের জন্য বিভিন্ন তেল মিশিয়ে শরীরে ম্যাসেজ করতে পারেন।
বিকল্পভাবে, মাছের তেল ক্যাপসুল আকারে পাওয়া যায় সেটা খেতে পারেন।

১৮. এ্যালোভেরা জেল।

সোরিয়াসিসের জন্য সেরা হোম প্রতিকার এই এ্যালোভেরা জেল। দিনে দুইবার ত্বকে এ্যালোভেরা জেল প্রয়োগ করুন।
প্রায় এক মাস ধরে প্রতিকারটি চালিয়ে যান।

১৯. রসুন।

প্রতিদিন খালি পেটে দুই কোয়া রসুন খেতে পারেন। এটি সোরিয়াসিসের জন্য ভাল প্রকৃতিক চিকিৎসা।
আপনার রক্তের সাথে মিশে থাকা বজ্রপদার্থ বের করে দিতে সক্ষম।

২০. নিম বা নিম তেল।

নিম তেলের গুণাবলীঃ

নিমকে বলা হয় মহৌষধ। এমনকি আগের দিনে ধারণা করা হতো বাড়ির কাছে নিম গাছ থাকলে রোগ ব্যাধির আক্রমণ অনেক কমে আসে। এমনকি নিম কাঠ দিয়ে তৈরী করা খাটে ঘুমালেও রোগ ব্যাধির আক্রমণ কম হয়। ঐতিহ্যের মত প্রাচীন এই নিমের পাতা ও ফল সৃষ্টির সূচনালগ্ন থেকে অগণিত উপায়ে বিভিন্ন রোগ ব্যাধি থেকে আমাদের মুক্তি দিয়ে আসছে। নিম তেল , সাবান, নিম পাতার পেস্ট এমনকি গরম পানিতে নিমের পাতা দিয়ে গোসল করলেও উপকার পাওয়া যায়।

নিমের উপকারের কথা বলতে গেলে তা শেষ হবার নয়। তাই আমরা শুধুমাত্র সোরিয়াসিসে জন্য নিমের তেলের গুণাগুণ নিয়ে আলোচনা করবো।

★ সোরিয়াসিস নিরাময়ে নিম তেল

নিম তেলের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকে সহজে সোরিয়াসিস ও  বার্ধক্যের ছাপ পড়তে দেয় না। নিম তেল ফ্যাটি এসিডে সমৃদ্ধ যার ফলে তেলটি সহজে ত্বকের সাথে মিশে যায় এবং সংকোচন-প্রসারণ সহজতর হয়। নিয়মিত নিম তেল ব্যবহার করলে ত্বকের যাবতীয় চর্মরোগ সোরিয়াসিস ও বার্ধক্যজনিত যাবতীয় দাগ দূর করা সম্ভব। নিম তেলে অ্যাসপিরিন জাতীয় উপাদান রয়েছে, যা সোরিয়াসিস হওয়ার জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াগুলোকে ধ্বংস করে। ত্বকের লাল ভাব ও সোরিয়াসিসের ক্ষত থেকে ব্যথা হলে নিমের তেল তা সারিয়ে তোলে। নিম তেল ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রেখে সোরিয়াসিস প্রতিকার ও প্রতিরোধ করে। তবে, বংশগত কারণে কারও সোরিয়াসিস হলে নিমের তেল তা পুরোপুরি সারিয়ে তুলতে সক্ষম নাও হতে পারে। ত্বকের ছোট ছোট লালচে দাগ দূর করে। ত্বকে অতিরিক্ত মেলানিন তৈরিতে বাধা দেয়।

★ স্ক্যাল্প সোরিয়াসিস নিরাময়ে

চুলে ও মাথার স্ক্যাল্পে নিয়মিত নিম তেল ব্যবহারের মাধ্যমে সোরিয়াসিস দূর করা সম্ভব। আপনার ব্যবহার করা শ্যাম্পুতে কয়েক ফোঁটা নিমের তেল মিশান। এবার চুলে শ্যাম্পু মেখে ২-৩ মিনিট অপেক্ষা করুন। এভাবে আপনার উসকোখুসকো ও প্রাণহীন চুল তার উজ্জ্বল্য ফিরে পেতে পারে। নিয়মিত নিম তেল চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে। চুল ভাঙা রোধ করে।

★অন্যান্য

নিম তেল একটি উৎকৃষ্ট মানের অ্যান্টি-সেপটিক। ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস ও উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার জন্য যেসব ঔষধ গ্রহণ করা হয় সেগুলোতে নিমের তেল থাকে।

নিম তেল একটি অত্যন্ত উপকারী উপাদান। ত্বক, চুল ও শরীরের অন্যান্য সাধারণ সমস্যার সমাধান হিসেবে যদি শুধু নিমের তেলের নাম নেয়া হয়, তাহলে তা একেবারেই বাড়াবাড়ি হবে না। নিয়মিত নিম তেল ব্যবহার করলে নিঃসন্দেহে একটি সুস্থ জীবন পেতে পারেন।

(২য় খন্ড)

ধন্যবাদন্তে,
লেখকঃ ওহাব মাহমুদ শাওন
মাগুরা, বাংলাদেশ।
মোবাইলঃ ০১৭৩৮২৬০১৫

ফেইসবুকে আমি
ফেইসবুক পেজ লিঙ্ক
ফেইসবুক গ্রুপ লিঙ্ক

মঙ্গলবার, ৪ জুলাই, ২০১৭

সোরিয়াসিসের জন্য ঘরোয়া প্রতিকার

            Home Remedies For Psoriasis 

Home Remedies For Psoriasis 

১. অ্যাপেল সিডার ভিনেগারঃ

সোরিয়াসিস থেকে ক্রান পেতে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার উপর অ্যাপেল সিডার ভািনেগার প্রয়োগ করুন।
স্ক্যাল্প সোরিয়াসিসের জন্য, আপনি হালকা উষ্ণ গরম পানির মধ্যে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার দিয়ে পাতলা প্রলেপটি মাথায় ঢালুন। কয়েক মিনিটের জন্য এটি হালকা ভাবে ঘষুন এবং কিছু সময় পর এটি বন্ধ করে দিন।  পরে ধুয়ে ফেলুন।
অ্যাপেল সিডার ভিনেগার ত্বকে অ্যাসিডিতা পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করে এবং ত্বকে সোরিয়াসিসের লক্ষন হ্রাস করে।

নোটঃ
★ যদি আপনার স্ক্যাল্পের ত্বকে রক্তপাত বা ফাটল হয় তাহলে এই প্রতিকারটি ব্যবহার করবেন না।
★ আপনার ত্বকে যদি জ্বালা-পোড়া ভাব অনুভব করেন তাহলে এর সরাসরি প্রয়োগ বন্ধ করুন এবং বেশি করে পানি দিয়ে তারপর ব্যবহার করুন।

২. ইম্পসাম লবণঃ

এটি আপনার গোসলের পানির মধ্যে দিন, পানিটি যেন উষ্ণ গরম হয়।
সোরিয়াসিসের জন্য এটি কার্যকর প্রতিকার।
এছাড়া ইম্পসাম লবণের খনিজ গুলি শুস্ক রুক্ষ ত্বকে নরম ও মসৃণ করে তোলে।

নোটঃ
★ইম্পসাম লবণ দিয়ে গোসল করার পর আপনার ত্বকে মস্সারাইজার ব্যবহার করুন।

৩. বাদাম তেলঃ

সোরিয়াসিসের উপসর্গ গুলির জন্য ত্বকে কাঁচা বাদাম তেল প্রয়োগ করুন।এটি আপনার মৃত চামড়ার কোষ অপসারণ এবং গভীর ত্বকের Moisturizes করে।

৪. কলার খোঁসাঃ

কলা গোড়ার দিক দিয়ে ছুলুন এবং আপনার ত্বকে ঘষুন। এটি আপনার ত্বকের জ্বালা পোড়া ভাব কমাবে এবং ত্বকের দাগ কমাতে সাহায্য করবে।

৫. ক্যাস্টর অয়েলঃ

ক্যাস্টর অয়েল বা বেন্নার তেল আপনার ত্বকে প্রয়োগ করুন। সর্বোত্তম ফলাফলের জন্য কিছু বেকিং সোডা ও সরিষার তেলের মিশ্রণ নিন।

নোটঃ
★ফাটল ত্বকে এটা ব্যবহার করবেন না।

৬. রসুনের তেলঃ

এটি প্লেক সোরিয়াসিসের জন্য সবচেয়ে ভাল প্রাকৃতিক চিকিৎসা।  ভ্যাসলিনের সাথে কিছু রসুনের তেল নিয়ে ত্বকে ব্যবহার করুন।
রসুনের তেলটি শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিকের বৈশিষ্ট।  সংক্রামণের জন্য এটি নিখুঁত ভাবে কাজ করে।

৭. কালো মরিচঃ

কালো মরিচে ক্যাপাসিটিন নামক যৌগ থাকে যার ফলে সোরিয়াসিস এর কারণে ব্যাথা এবং চুলকানি হ্রাস করতে সাহায্য করে।

৮. অলিভ অয়েলঃ

এটি স্ক্যাল্পা সোরিয়াসিসের জন্য সর্বোত্তম চিকিৎসা। ভঙ্গুর ফোসকা স্ক্যাল্পে কিছু পরিমাণ উষ্ণ গরম অলিভ অয়েল ম্যাসাজ করুন। কিছুক্ষণ পরে, নিয়ম মেনে Coal Tar গ্রুপের শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।  অথবা, রাতে মাথায় ভেজা ভেজা তেল দিয়ে ম্যাসাজ করুন এবং সকালে তা চিরুনি দিয়ে হালকা ভাবে স্ক্যাল গুলো ফেলে দিন পরে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

যদি শরীরের অংশে আক্রান্ত হয় তাহলে এক গ্লাস দুধের সাথে দুই টেবিল চামচ অলিভ অয়েল যুক্ত করুন এবং ভালভাবে মিশিয়ে নিন।  এখন আপনার গোসলের পানিতে মিশ্রণটি ঢালুন এবং গোসল শেষ করুন। শরীরের সোরিয়াসিস হ্রাস করার জন্য এটি উপকারী।

৯. করলার জুসঃ

করলা শরীরের সোরিয়াসিসের জন্য সব থেকে ভাল এবং সর্বোত্তম প্রাকৃতিক চিকিৎসা।
প্রতিদিন সকালে খালিপেটে এক কাপ করলার জুস পান করুন। স্বাদ বাড়াতে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস যোগ করতে পারেন। অন্তত 3 মাস ধরে এই প্রতিকারটি চালিয়ে যান।

১০. চা গাছের তেলঃ

চা গাছের তেল সোরিয়াসিস গঠিত লাল বর্ণের গুটির উপর প্রয়োগ করুন।  এটি ভাল ফলাফল দিতে পারে।

নোটঃ
★আপনার শরীরে যদি এ্যালার্জি থাকে তাহলে ব্যবহার করবেন না।

ধন্যবাদন্তে,
লেখকঃ আঃ ওহাব বিশ্বাস (শাওন)
মাগুরা, বাংলাদেশ।
মোবাইলঃ ০১৭৩৮-২২৬০১৫

রবিবার, ২ জুলাই, ২০১৭

সোরিয়াসিস কি?

What Is Psoriasis? 

সোরিয়াসিসের মাঝারি অবস্থা 


সোরিয়াসিস ত্বকের একটি প্রদাহ, যা চামড়ার উপর আচ্ছাদিত লাল এবং ত্বকের নিচে গুটির মত কুঁচকানো প্যাচ সৃষ্টি করে। সত্যিকার অর্থে সোরিয়াসিস কেন হয় তা কেও নিশ্চিত করতে পারেনি।

এটা একটি এলার্জি? এটা কি সংক্রামক?
এই রোগের কারণ এখনো রহস্য রয়ে গেছে। গবেষণায়য় দেখা গেছে 22 শতাংশ সোরিয়াসিস রুগীর ক্ষেত্রে বংশগত/পারিবারিক ইতিহাস রয়েছে।
এর মানে হলো আপনার পরিবারের বা বংশগত যদি কারো থেকে থাকে তাহলে সেটা গর্ভাবস্থা থেকে আসতে পারে। এর কারণে পরবর্তী জন্ম নেওয়া শিশু ঝুকিতে থাকতে পারে।

আরও যে সমস্ত গবেষণা করা হয়েছে তা সত্ত্বেও ডাক্তারগণ নিশ্চিত নন তবুও বিভিন্ন ধরণের জীবনজাপনের কারণে সোরিয়াসিস হতে পারে।
যেমন, খারাপ আবহাওয়া জনিত কারণ, অতিরিক্ত ওজন, মদপান, উদ্বেগ, চাপ, শারীরিক আঘাত জনিত কারণ, নিদ্রিষ্ট ঔষধ সেবন এবং অতিরিক্ত সূর্যালোকের রশ্মির কারণে সোরিয়াসিসের প্রবনতা দেখা দিতে পারে।

অনেকেই মনে করে সোরিয়াসিস সংক্রামক ব্যাধি, এটি আসলে সত্যি নয়।
কিছু ব্যাক্তির মনের উপর খারাপ প্রভাবের কারণে তাদের ত্বকের উপর লাল বর্ণের ছোট ছোট প্যাচগুলি দেখা দেয়। মানে এই ধরণের রোগ নিয়ে চিন্তা ভাবনা বা ঘামাছির মত ত্বকের উপর কিছু দেখে, বড় ধরণের কিছু ভাবা যে কি না কি হবে তা নিয়ে খুব চিন্তা করা থেকেও হতে পারে।
পরবর্তীতে ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হয় যখন শরীরের বিভিন্ন অংশে ঘন ঘন মাপে মাছের আঁশের মত আবৃত করে।

কিছু মানুষের নখের মধ্যে দিয়ে সোরিয়াসিসের বিকাশ ঘঠে।  নখের চাড়া গুলো বিকৃত রুপ ধারণ করে।

বিরল ঘঠনা এই যে সোরিয়াসিসের থেকে আর্থ্রাইটিস হতে পারে।
আসলে সোরিয়াসিস কি চামড়ার সাথে?
স্বাভাবিক ভাবেই চামড়ার মাসিক চক্রের মধ্য দিয়ে রুপান্তরিত হয়।
নতুন কোষগুলি মানুষের ত্বকের মধ্যে গভীর ভাবে বৃদ্ধি পায় এবং প্রায় 30 দিনের মধ্যে নতুন কোষগুলি চামড়ার উপরের দিকে চলে আসে।
পুরাতন চামড়ার কোষ একটি রুটিন মাফিক মারা যায়।  যখন একটি ব্যক্তির নিত্যদিনের সংঙ্গী হয়ে যায় তখন প্রকৃয়াটি দ্রুতগতিতে বেড়ে যায়।

উপরের লেখা গুলোর ব্যাখ্যা করলে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি তিন বা চার দিনের মধ্যে সঞ্চালিত হয়।
যখন এরকম ঘটবে, তখন আপনার চামড়া পৃষ্টের উপর মৃত কোষ গুলো বাড়িয়ে তুলবে।
সোরিয়াসিস সাধারণত শরীরের বিভিন্ন ভাঁজের মধ্যে ঘটে, যা বেশির ভাগই শরীরের চাপ পড়া স্থানে হয়।  যেমন,  পেটে, হাতে কণুইতে, পায়ের গিরা, নিতম্ব,  পিঠের নিচে, মাথায়, হাত- পা'য়ের নখে, ভ্রু'তে,  বুকের পশমের মধ্যে, যৌনাঙ্গে, হাত-পা'য়ের তালুতে,  এমন কি শরীরের সব স্থানে প্লাক গুলি দেখা দিতে পারে।

ধন্যবাদন্তে
লেখকঃ ওহাব মাহামুদ শাওন
মাগুরা, বাংলাদেশ।
মোবাইলঃ ০১৭৩৮-২২৬০১৫
ফেইসবুকে আমি
মেইল করুন
ফেইসবুক পেজ লিঙ্ক